কালো রসুনকে দীর্ঘ সময় (প্রায় ৩০–৪০ দিন) উষ্ণ ও আর্দ্র পরিবেশে ফারমেন্টেশন করে তৈরি করা হয় এই প্রক্রিয়ায় রসুনের স্বাদ হয় হালকা মিষ্টি ও টক-মিষ্টি, আর এর উপকারিতা বহুগুণ বেড়ে যায়।
“কালো রসুন” খাওয়ার আরও কিছু উপকারিতা:-
- এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যালিসিন রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
- রক্তে “খারাপ কোলেস্টেরল” (LDL) কমায় এবং “ভালো কোলেস্টেরল” (HDL) বাড়ায়।
- নিয়মিত খেলে হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।
- কালো রসুনে থাকে প্রচুর S-allyl cysteine, যা ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।
- ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
- এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্কের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
- আলঝেইমার ও পারকিনসনের মতো স্নায়বিক রোগের ঝুঁকি কমায়।
- স্মৃতি ও মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।
- কালো রসুনে প্রাকৃতিকভাবে শক্তি-দায়ক উপাদান রয়েছে, যা শরীরে স্ট্যামিনা বাড়ায়।
- যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন বা পরিশ্রমী কাজ করেন, তাদের জন্য এটি দারুণ উপকারী।
- কালো রসুন ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করে।
- ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
- সাধারণ রসুনের চেয়ে কালো রসুনে প্রায় দ্বিগুণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে।
- এটি শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যাল দূর করে কোষের ক্ষয় রোধ করে, বার্ধক্য কমায়।
- এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে টানটান রাখে, বলিরেখা কমায়।
- রক্তসঞ্চালন বাড়িয়ে চুল পড়া কমায় ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
- গবেষণায় দেখা গেছে, কালো রসুনে থাকা ফেনলিক যৌগ ও ফ্ল্যাভোনয়েডস ক্যান্সার সেল বৃদ্ধিকে বাধা দেয়।
- এটি লিভার পরিষ্কার রাখে, টক্সিন দূর করে।
- হজমের এনজাইম সক্রিয় করে খাবার হজমে সহায়তা করে।কখন ও কিভাবে খাবেনঃ- সকালে খালি পেটে ১–২ কোয়া কালো রসুন খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। চাইলে সালাদ, টোস্ট, বা স্মুদির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। দিনে ২–৩ কোয়ার বেশি না খাওয়াই ভালো।
আমাদের উপর কেন আস্থা রাখবেন ?
- পণ্য হাতে পেয়ে, কোয়ালিটি চেক করে, প্রয়োজনে খেয়ে টেস্ট করে পেমেন্ট করার সুবিধা।
- পণ্যতে কোনো ত্রুটি থাকলে ৭ দিনের ভেতর রিপ্লেসমেন্ট কিংবা রিফান্ড সুবিধা
- কোনো প্রকার অগ্রিম পেমেন্ট ছাড়াই সমগ্র বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি সুবিধা।
- বাজারের সবচাইতে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির পণ্যটি, সব চাইতে সাশ্রয়ী দামের নিশ্চয়তা।








